সফটওয়্যার হলো কম্পিউটারের একটি প্রধান অংশ । কম্পিউটার ব্যবহার করার সময় এই সফটওয়্যার এর প্রোয়জন
হয়ে থাকে। সেটা যাই হোক অপারেটিং সিস্টেম সফটওয়্যার
কিংবা এ্যাপলিকেশন সফটওয়্যার । সফটওয়্যার ছাড়া কম্পিউটার ব্যবহার অসম্ভব।
কিন্তু সব সফটওয়্যার ফ্রি হয় না। বেশির ভাগ কম্পিউটার
সফটওয়্যার পেইড হয়ে থাকে। আজ আপনাদের সাথে আলোচনা করবো এই রকম #৮ টি ফ্রি কম্পিউটার
সফটওয়্যার এর সম্পর্কে।
যা আপনার কম্পিউটার ব্যবহারকে আরো সহজ ও সুন্দর করে তুলবে। সো চলুন দেখি এই রকম ৮ টি ফ্রি সফটওয়্যার।…..
যা আপনার কম্পিউটার ব্যবহারকে আরো সহজ ও সুন্দর করে তুলবে। সো চলুন দেখি এই রকম ৮ টি ফ্রি সফটওয়্যার।…..
১.
কম্পিউটার কার্সর এর স্টাইল এবং রং চেঞ্চ করা সফটওয়্যার (cursor colour change software);
এটি মূলত একটি ফ্রি সফটওয়্যার যেটার সাহায্যে আপনি আপনার
কম্পিউটার এর মাউস এর স্টাইল এবং কালার সহ অনান্য ইফেক্ট চেঞ্চ করতে পারবেন।
এই লিঙ্ক থেকে আপনি সফটওয়্যার টি ডাউন লোড করে নিতে পারবেন।
ডাউন লোড করার পর ইন্সেটল করে নিবেন। ইন্সেটল শেষ করার
পর ।
এ্যাপলিকেশনটি রান করবেন । এ্যাপালিকেশন রান করার পর সহজেই। এই সিম্পল সফটওয়্যার এর সাহায্য আপনি আপনার মাউসের কার্সার এর স্টাইল এবং অনান্য ইফেক্ট চেঞ্চ করতে পারবেন। … …
এ্যাপলিকেশনটি রান করবেন । এ্যাপালিকেশন রান করার পর সহজেই। এই সিম্পল সফটওয়্যার এর সাহায্য আপনি আপনার মাউসের কার্সার এর স্টাইল এবং অনান্য ইফেক্ট চেঞ্চ করতে পারবেন।
২. ফোল্ডার কালার
চেঞ্চ করার সফটওয়্যার (folder colour change software);
আমাদের কম্পিউটার এর কালার বা স্টাইল ডিফল্ট ভাবে দেওয়া
থাকে তাই আমরা চাইলেও সেইটা চেঞ্চ করতে পারি না । কিন্তু এই সিম্পল সফটওয়্যার এর সাহায্যে ।
আপনি চাইলে আপনার কম্পিউটার এর ফোল্ডারের কালার চেঞ্চ করে আরো স্টাইলিস করতে পারেন।
আপনি চাইলে আপনার কম্পিউটার এর ফোল্ডারের কালার চেঞ্চ করে আরো স্টাইলিস করতে পারেন।
সো…
এই লিঙ্ক থেকে সফটওয়্যার টি সরাসরি ডাউনলোড করে। ইনেস্টল
করুন । ৮ এমবি এর একটি ছোট্ট সফটওয়্যার এর সাহায্যে আপনি ফোল্ডারের কালার চেঞ্চ করতে
পারবেন সহজে।
ইন্সেটল শেষ হওয়ার পর । আপনি যে কোন ফোল্ডার এ লেফট বাটন
ক্লিক করার পর একটি নতুন অপশন দেখতে পারবেন যে.
Change folder icon. ওই খানে ক্লিক করলে । আপনাকে অনেক গুলো ফোল্ডারের স্টাইল দেখাবে। আপনি আপনার ইচ্ছে মতো যেকোন একটি স্টাইল সিলেক্ট করবেন।
Change folder icon. ওই খানে ক্লিক করলে । আপনাকে অনেক গুলো ফোল্ডারের স্টাইল দেখাবে। আপনি আপনার ইচ্ছে মতো যেকোন একটি স্টাইল সিলেক্ট করবেন।
৩.
ফোল্ডার লকার সফটওয়্যার (folder locker software);
আপনার কোন প্রাইভেট
ফাইল যদি সুরক্ষিত রাখতে চান তাহলে । আপনি এই ফোল্ডার লকার সফটওয়্যার টি ব্যবহার করতে
পারবেন। এটির সাহায্যে আপনি আপনার যে কোন প্রাইভেট ফাইল লক, হাইড করে রেখে দিতে পারেন।
আরো অনান্য লক সফটওয়্যার আছে যা সাহয্যে কম্পিউটার এর ফাইল লক করে রেখে দেওয়া যায় কিন্ত এর বেশির ভাগই সফটওয়্যার হলো পেইড।
যা টাকা খরচ করে কিনতে হয়। কিন্তু এই সফটওয়্যারটি সম্পূর্ন ফ্রি।
আরো অনান্য লক সফটওয়্যার আছে যা সাহয্যে কম্পিউটার এর ফাইল লক করে রেখে দেওয়া যায় কিন্ত এর বেশির ভাগই সফটওয়্যার হলো পেইড।
যা টাকা খরচ করে কিনতে হয়। কিন্তু এই সফটওয়্যারটি সম্পূর্ন ফ্রি।
এই লিঙ্ক থেকে ফ্রিতে সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করে নিতে পারেন।
সফটওয়্যার টি ইনেস্টল করার পর ওপেন করুন । ওপেন করার পর
প্রথমে একটি master password দিতে হবে। তারপর একটি ই-মেইল আইডি দিতে হবে ।
যাতে আপনি কখনো পাসওর্য়াড ভুলে গেলে ওই ই-মেইল আইডি এর সাহায্যে আবার পাসওয়ার্ড রিকভারি করতে পারেন।
যাতে আপনি কখনো পাসওর্য়াড ভুলে গেলে ওই ই-মেইল আইডি এর সাহায্যে আবার পাসওয়ার্ড রিকভারি করতে পারেন।
ওই সফটওয়্যারটি ইনেস্টল করার পর আপনি যে কোন ফাইল বা ফোল্ডারে
লেফট বাটন ক্লিক করলে একটি নতুন অপশন দেখতে পারবেন
Lock with anvi folder locker ওই খানে ক্লিক করে ওই ফাইল
বা ফোল্ডারটি ওই সফটওয়্যার এর মাধ্যমে লক করে রেখে দিতে পারেন।
এবং আবার আনলক করতে পারেন । আনলক করার জন্য unprotect সিলেক্ট করতে হবে।
এবং আবার আনলক করতে পারেন । আনলক করার জন্য unprotect সিলেক্ট করতে হবে।
৪.
cpu z সফটওয়্যার (cpu-z software);
এটির
সাহায্যে
আপনি আপনার কম্পিউটার এর সম্পূর্ন process monitor করতে পারেন। এছাড়া এটি আর কোন বিশেষ কাজে ব্যবহার হয় না ।
এটি একটি সম্পূর্ন ফ্রি সফটওয়্যার সো আপনি নিচের লিঙ্ক
থেকে ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারবেন।
৫. Format factory software
(ফরমেট ফ্যাক্টরি সফটওয়্যার);
আমার মনে হয় বেশির ভাগ কম্পিউটার ব্যবহারকারি এই নামটি
শুনেছে।
কারন এই সফটওয়্যার এর সাহায্যে আপনি আপনার যেকোন ফাইল
ফরমেট অন্য ফরমেটে convert করতে পারেন সহজে।
তাছাড়া আপনি অডিও জয়েন এবং মিক্স করতে পারবেন এই সফটয়্যার এর সাহায্যে ।
তাছাড়া আপনি অডিও জয়েন এবং মিক্স করতে পারবেন এই সফটয়্যার এর সাহায্যে ।
এটি একটি ফ্রি সফটওয়্যার । আপনি চাইলে এই সফটয়্যার এর
নিউ ভার্সন
এই লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারেন।
এই সফটওয়্যার এর আরো একটি টিক্স হলো । এই সফটয়্যার এর
সাহায্যে আপনি আপনার ছবিকে ico format করে । সেই ছবি আপনার ডেস্কটপের my computer এর
icon সেট করতে পারেন।
সেই জন্য প্রথমে সফটওয়্যার টি ওপেন করতে হবে । তারপর picture
tab তে যেতে হবে ওইখানে নিচে আছে ico । ওইখানে ক্লিক করে আপনার একটি ছবি সিলেক্ট করে
দিন । তারপর ছবিটি কনর্ভাট করুন।
এরপর ডেস্কটপে ফাকা জায়গায় ক্লিক করে personalize এ যেতে হবে ওই খান থেকে desktop icon এ ক্লিক করতে হবে । এরপর my computer এ click করে change icon এ ক্লিক করতে হবে।
এরপর browse এ click করে , আপনি যে ফাইলটি কনভার্ট
করেছেন সেইটি সিলেক্ট করে দেন।
এরপর ডেস্কটপে ফাকা জায়গায় ক্লিক করে personalize এ যেতে হবে ওই খান থেকে desktop icon এ ক্লিক করতে হবে । এরপর my computer এ click করে change icon এ ক্লিক করতে হবে।
এরপর browse এ click করে
এরপর ok তে ক্লিক
করে । apply এবং ওকে । এতে আপনার ডেস্কটপের my computer এ আপনার ছবি চলে আসবে।
৬.
Ccleaner software(সি ক্লিনার সফটওয়্যার );
এই সফটওয়্যার সাহায্যে আপনি আপনার কম্পিউটারের Cache
&cookies file সহজেই ডিলেট করতে পারবেন। এতে আপনার কম্পিউটার আরো ফাস্ট হবে।
এটি একটি দারুন সফটওয়্যার এটির নতুন ভার্সন চাইলে এই লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করতে পারেন।
এটি একটি দারুন সফটওয়্যার এটির নতুন ভার্সন চাইলে এই লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করতে পারেন।
এই সফটওয়্যারটি ইনেস্টেল ও রান করা অনেক সহজ । সো আপনি
সহজেই এটি রান করতে পারবেন।
7.
ডেস্কটপে মাছরাঙ্গা পাখি (kingfisher bird on desktop screen software);
এটি মুলত সফটওয়্যার বলা চলে না । এটির সাহায্যে মাছ রাঙ্গা পাখি আপনার ডেস্কটপে উড়ে
বেড়াবে।
এটি মুলত ফান করার জন্য ব্যবহার হয়।
এটি মুলত ফান করার জন্য ব্যবহার হয়।
আপনি চাইলে নিচের লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন।
এটি একটি সম্পূর্ন ফ্রি সফটওয়্যার সো আপনি চাইলে এটি ডাউনলোড
করে ব্যবহার করতে পারেন।
৮.
super copier(সুপার কপিয়ার
সফটয়্যার );
এই সফটয়্যার সম্পর্কে বলার কিছু নেই । কারন বেশির ভাগ
কম্পিউটার ব্যবহারকারী এই সফটওয়্যার টি ব্যবহার করে ।
নিচের লিঙ্ক থেকে এর একটি নতুন ভার্সন ডাউনলোড করে নিতে পারেন।
নিচের লিঙ্ক থেকে এর একটি নতুন ভার্সন ডাউনলোড করে নিতে পারেন।
এই সফটয়ওয়্যার এর একটি simple tricks হলো । যদি এই
software টি যদি আপনার কম্পিউটারে install থাকে তাহলে
। আপনি যে কোন ফাইল সিলেক্ট করে মাউসের রাইট বাটন ড্রাগ করে । অন্য স্থানে কপি, মুভ করতে পারেন।
। আপনি যে কোন ফাইল সিলেক্ট করে মাউসের রাইট বাটন ড্রাগ করে । অন্য স্থানে কপি, মুভ করতে পারেন।